সংবাদ শিরোনাম :
মুন্সীগঞ্জে ধসে পড়া সড়কের মেরামত  কাজ সম্পন্ন

মুন্সীগঞ্জে ধসে পড়া সড়কের মেরামত  কাজ সম্পন্ন

 

মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলায় মহাকালী ইউনিয়নে পানির চাপে সড়ক ধসে পড়া সেই সড়কটির সংস্কার কাজ শুরু হয়েছে। এলজিইডি ও স্থানীয়দের সহযোগীতায় মঙ্গলবার থেকে সড়কটির সংস্কার চলছে। সড়কটি মুন্সীগঞ্জ-মাকাহাটি সড়ক নামে পরিচিত। ধসে পড়া স্থানটুকু মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার মহাকালি ইউনিয়নের সাতানিখিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকায় অবস্থিতি।

সড়কটির দুরবস্থা  নিয়ে একাধিক পত্রিকায় নিউজের প্রেক্ষিতে স্থানীয় প্রকৌশল বিভাগ দ্রুত সংস্কার কাজ শুরুর প্রদক্ষেপ গ্রহন করে। এতে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীরা শতস্ফুর্তভাবে সহযোগিতা শুরু করে। বিশেষ ভূমিকা পালন করছেন জেলা যুবদলের আহবায়ক দেওয়ান মুজিবুর রহমান।

আজ সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় ,
উপজেলায় মহাকালী ইউনিয়নে সাতানিখিলে  প্রবল বৃষ্টির পানির চাপে কারনে সড়ক ধসে পড়া সেই সড়কটির সংস্কার কাজ শেষ হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় মহাকালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ব্যাপারী, আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দীন সিকদার ও ইউনিয়নটির ৫ নম্বর ইউপি সদস্য মাসুদ বালু–বাণিজ্য করতেন। ৫ আগস্টের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর সেই বাণিজ্য দখলে নেন স্হানীয় উজ্জ্বল হালদার, জুয়েল দেওয়ান, মিরাজ হালদাররা। গত ১৫ থেকে ২০ দিন আগে বালু ব্যবসার জন্য সাতানিখিল সড়কের পাশের বিশাল পুকুর খননযন্ত্র দিয়ে ভরাট শুরু করে উজ্জ্বল হালদার, জুয়েল দেওয়ান, মিরাজ হালদাররা। তখন বালুর চাপে সড়কের মাঝখানে ফাটল দেখা দেয়। গত সোমবার রাতে সড়কটি গাছপালাসহ খালে ভেঙে পড়ে।

জুয়েল দেওয়ান বলেন, বালু ভরাটের সঙ্গে দেওয়ান মুজিবুর কোনভাবেই জড়িত ছিল না। মুজিবুর রহমান আমাদের ইউনিয়নের মানুষ। আমাদের সঙ্গে তার রাজনৈতিক সম্পর্ক আছে।
জুয়েল দেওয়ান  আরো বলেন, যেহেতু সড়কটি ভেঙে যাওয়ায় সবারই অসুবিধা হচ্ছিলো, তাই সংস্কার কাজে শ্রম, মাটি দিয়ে আমরাও সহযোগিতা করছি।

এদিকে, ধসে পড়া সড়কটি সংস্কার শুরু হওয়া পথচারী, যানবাহন চালক ও স্থানীয়দের মধ্যে শান্তি ফিরে এসেছে। তাঁরা সড়ক সংস্কার হওয়ায়  সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে।

উল্লেখ যে ,গত কয়েক দিন প্রবল
সাতানিখিলে  প্রবল বৃষ্টির পানির চাপে কারনে সড়ক ধসে পড়া ।

Facebook Comments Box





© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ দৈনিক নাগরিক বাণী